
- Version
- Download 1350
- File Size 12.07 MB
- File Count 1
- Create Date November 24, 2020
- Last Updated November 24, 2020
ই- বুক: ডিপফেইকস এবং গুজব
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ আমাদের সমাজে ক্রমবর্ধমান ভূমিকা পালন করছে – কিন্তু এই নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনার হাত ধরে ঝুঁকিও আসে। এমন একটি ঝুঁকি হল ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিতে প্রযুক্তির অপব্যবহার। যদিও রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত গুজবের বিস্তার নিশ্চিতভাবে কোন নতুন ঘটনা নয়, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন কারসাজিকৃত কন্টেন্ট সৃষ্টি এবং বিতরণকে অনেক সহজ এবং আগের চেয়ে অনেক কার্যকর করে দিয়েছে। এআই অ্যালগরিদম ব্যবহারের মাধ্যমে, কোন বিশেষ জ্ঞান ছাড়াই এখন ভিডিও দ্রুত এবং তুলনামূলকভাবে সস্তায় মিথ্যায় পরিণত করা যায় (“ডিপফেইক”)।
এই বিষয়ে আলোচনার প্রাথমিকভাবে লক্ষ্যবস্তু হল নির্বাচনী প্রচারণায় ডিপফেইকর সম্ভাব্য ব্যবহার, কিন্তু এই জাতীয় ভিডিও এই সমস্ত কারসাজির একটি ছোট অংশ মাত্রঃ ৯৬% ঘটনায়, আকর্ষণীয় মহিলা বিশিষ্ট পর্নোগ্রাফি চিত্র তৈরিতে ডিপফেইক ব্যবহৃত হত। সাধারন পরিমণ্ডলের বাহিরের মহিলারা এই ধরনের ভিডিওতে নিজেদেরকে অনৈচ্ছিক তারকা তারকা হিসেবে আবিষ্কার করতে পারে (ডিপফেইকপর্নোগ্রাফির প্রতিফল। এছাড়া, অ্যাপ্লিকেশন যেমন ডিপ নুড বা ডিপফেইক নগ্নতা স্থির চিত্রগুলিকে প্রতারণামূলকভাবে বাস্তব নগ্ন চিত্রে রূপান্তর করার অনুমোদন দেয়। আশ্চর্যজনকভাবে, এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি কেবল মহিলা দেহের চিত্র নিয়ে কাজ করে। কিন্তু শুধুমাত্র দৃশ্যমান কন্টেন্টই অ্যালগরিদমভাবে হেরফের বা উৎপন্ন করা হয় না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা সৃষ্ট কণ্ঠ্ ইতিমধ্যে সফলভাবে প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হয়েছে, ফলস্বরূপ ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে, এবং জিপিটি – ২ এমন টেক্সট তৈরি করতে পারে যা অবাধে তথ্য এবং উদধৃতি আবিষ্কার করতে পারে।
এই ধরনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলার সেরা উপায় কি? ডিপ ফেইক আরো বিস্তারিত তথ্য নিয়ে এই ইবুকটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন !